Wednesday, September 9, 2015

ঘুরে আসুন পাহাড়, হ্রদ ও ঝরনার রাঙামাটি rangamati green valley restaurant গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি

ঘুরে আসুন পাহাড়, হ্রদ ও ঝরনার রাঙামাটি

রাঙামাটি:


 দীর্ঘদিন পরে ঈদ উপলক্ষে কয়েকদিনের ছুটি পেয়েছেন, মনে মনে ভাবছেন কোথায় ঘুরতে যাওয়া যায়? খুঁজছেন রোমাঞ্চকর এমন কোনো স্থান যেখানে রয়েছে প্রাকৃতিক নৈসর্গে ঘেরা সবুজ পাহাড়, নীল আকাশে মেঘের  মিতালি!
ছবির মতো সবুজে ঘেরা পাহাড় আর কাপ্তাই হ্রদের বিশাল স্থির নীল পানি রাশি রাঙামাটিকে বাংলার সৌন্দয্যের স্বর্গে পরিণত করেছে। নৈসর্গিক সৌন্দর্য্যের অপার আঁধার পার্বত্য জেলা রাঙামাটি। তাই পার্বত্য শহর রাঙামাটি পর্যটকদের কাছে অতি প্রিয় একটি নাম।

ঈদে ছুটিতে রাঙামাটিতে পর্যটকদের ঢল নামে। এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁষে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত জলের হ্রদ। সীমানার ওপাড়ে নীল আকাশ মিতালি করে হ্রদের সঙ্গে, চুমু খায় পাহাড়ের বুকে। এখানে চলে পাহাড় নদী আর হ্রদের এক অপূর্ব মিলনমেলা। তাই এবারের ঈদে নাগরিক যন্ত্রণা থেকে কিছুটা প্রশান্তি পেতে ঘুরে আসুন পাহাড়, হ্রদ ও ঝরনার দেশ রাঙামাটি।

 Rangamati green valley restaurant  গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি

রাঙামাটির দর্শনীয় স্থান
রাঙামাটিতে ভ্রমণ করার জন্য রয়েছে অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান। এর মধ্যে কাপ্তাই হ্রদ, পর্যটন মোটেল, ডিসি বাংলো, ঝুলন্ত ব্রিজ, সাজেক, পেদা টিংটিং, সুবলং ঝর্না, রাজবাড়ি, রাজবন বিহার, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই হাইড্রো ইলেক্ট্রিক প্রজেক্ট, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।



                                            সাজেক
সাজেক পাহাড়ের সঙ্গে নীল আকাশের গভীর মিতালী। ছন্নছাড়া মেঘগুলো যেন উড়ে এসে বসেছে পাহাড়ের কোলে। সকাল-সন্ধ্যা প্রায় সময়ই পাহাড়ে মেঘের খেলা সাজেকের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ। যেদিকে চোখ যাবে, শুধু মেঘ আর রংয়ের খেলা। সর্বোচ্চ চূড়া থেকে নিচে দূরের গ্রামের দিকে তাকালে মনে হবে দৃশ্যপটে আঁকা আধুনিক কোনো ছোট্ট শহর!

সাম্প্রতিক সময়ে কল্পনাতীত পরিবর্তন ঘটেছে সাজেকের। নতুন অনেক কিছুই যোগ হয়েছে সেখানে। বিদ্যুৎ নেই ঠিকই; রয়েছে সোডিয়াম লাইট, বায়ো-বিদ্যুৎ। মসৃণ সড়ক, থ্রি স্টার মানের হোটেল, রিসোর্ট, ক্লাবও গড়ে উঠেছে। আর সে কারণেই প্রাকৃতিক নিসর্গে সাজানো সাজেক এখন পর্যটকদের হাতছানি দিয়ে ডাকে। পর্যটনবান্ধব সাজেক প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। এক সময়ের দুর্গম সাজেকে এখন রাতের চিত্রও ভিন্ন। রুইলুইপাড়াতে রাতে জ্বলছে সোডিয়াম বাতি, তাও আবার স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির সোলার সিস্টেমের মাধ্যমে। সকালে ঘুম থেকে উঠে চোখ মেলে তাকালেই মনে হবে, মেঘের চাদর ঢেকে রেখেছে সাজেককে।

সাজেকে যেতে হলে খাগড়াছড়ি জেলার ওপর যেতে হবে। খাগড়াছড়ি থেকে দীঘিনালা যাওয়ার পর সেখান থেকে মোটর সাইকেল কিংবা চাঁদের গাড়িতে সাজেক যাওয়া যাবে।


Rangamati green valley restaurant  গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি


  কাপ্তাই হ্রদ    
পাহাড়ি এ জেলার দর্শনীয় স্থানগুলোর মধ্যে কাপ্তাই হ্রদ ভ্রমণ অন্যতম। ষাটের দশকে কর্ণফুলীর খরাস্রোতা পানিতে বাঁধ নির্মাণের ফলে সৃষ্টি হয়েছে দেশের সবচে বিশাল কৃত্রিম হ্রদ। মূলত পানি বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য এ বাঁধ নির্মিত হয়। অসংখ্য পাহাড়ের কোল ঘেঁষে বয়ে চলা আঁকা-বাঁকা বিশাল কাপ্তাই হ্রদে নৌবিহারে অনুভূতি এক অনন্য অভিজ্ঞতা। দেশীয় ইঞ্জিন নৌকা, লঞ্চ, স্পিডবোটে দিনভর নৌবিহার করা যেতে পারে। যে দিকে চোখ যায়, কেবল পানি আর তার মাঝে মাঝে ছোট ছোট টিলা। লালমাটির টিলাগুলোর গাঁয়ে সবুজের সমারোহ, যেন এগুলো ঢেকে আছে সবুজ কার্পেটে। কখনো ডানে, কখনো বামে আবার কখনো বা মনে হবে সম্মুখে সীমাহীন পথ।

সারাদিন কাপ্তাই হ্রদে ভ্রমণের জন্য একটি ইঞ্জিনচালিত নৌকার ভাড়া পড়বে ১৫০০-২৫০০ টাকা। সঙ্গে লাইফ জ্যাকেটটা নিতে ভুলবেন না।


  রাঙামাটি মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু
রাঙামাটি শহরের শেষ প্রান্তে হ্রদের ওপর গড়ে উঠেছে পর্যটন কেন্দ্র। পর্যটন মোটেল পার হলেই ঝুলন্ত সেতু। ঝুলন্ত সেতুতে দাঁড়ালেই চোখে পড়ে দৃশ্যমান লেকের অবারিত জলরাশি ও দূরের উঁচু-নিচু পাহাড়ের আকাশছোঁয়া বৃক্ষরাজি। এখানে রয়েছে কটেজ, পার্ক, পিকনিট স্পট, স্পিড বোট ও সাম্পানের মতো দেখতে নৌযান।






    রাজবন বিহার
পর্যটকদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় তীর্থস্থান রাঙামাটির ঐতিহ্যবাহী রাজবন বিহার। চাকমারা অবশ্য বিহার বা মন্দিরকে কিয়াং বলে থাকে। এটি বাংলাদেশের একটি প্রধান বৌদ্ধবিহার। ৩৩ দশমিক ৫ একর এলাকায় ৪টি মন্দির, ভিক্ষুদের ভাবনা কেন্দ্র, বেইনঘর, তাবতিংশ স্বর্গ, বিশ্রামাগার ও হাসপাতাল রয়েছে এতে।


   সুবলং জলপ্রপাত
পাহাড়ি ঝরনার শীতল জলধারার আকর্ষণ বোধ করে মানুষ ও অন্যান্য প্রাণি। সুবলং ঝরনার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অপূর্ব নৈসর্গিক সৃষ্টি। এটি রাঙামাটির বরকল উপজেলায় অবস্থিত। সুবলং ঝরনা ৩০০ ফুট উঁচু। বর্ষাকালে জলধারার অবিরাম পতনে সৃষ্ট ধ্বনি সবাইকে কাছে টানে।

টুক টুক ইকো ভিলেজ
হ্রদে দীর্ঘ ভ্রমণে ক্লান্ত-পরিশ্রান্ত অতিথির জন্য রয়েছে বেশ কয়েকটি পাহাড়ি রেস্তরাঁয় রকমারি খাবারের স্বাদ। কাঠ এবং বাঁশের কারুকাজে তৈরি এ রেস্তরাঁয় দেশিয় ও পাহাড়ি মজাদার সব খাবার-দাবার পাওয়া যাবে। ৫০ একর জায়গা জুড়ে বহু টিলা-উপটিলায় পুরো ইকো ভিলেজটিতে সুদৃশ্য বেশ কয়েকটি কাঠের কটেজ। জানালার ফাঁক গলিয়ে দূরে পাহাড়ের ঢালে কাপ্তাইয়ের পানিতে চাঁদের প্রতিচ্ছবি অসাধারণ। রাতগভীরে বন-বনানী থেকে ভেসে আসা ঝিঁঝিঁ পোকা, নাম জানা-অজানা নিশাচর পশু-পাখির বিচিত্র ডাকে অজানা রাজ্য এসে সামনে দাঁড়ায়। আছে সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা।

Rangamati green valley restaurant  গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি


বালুখালী
রাঙামাটি শহরের কাছেই বালুখালী কৃষি খামার। খামারের বিশাল এলাকা জুড়ে যে উদ্যান রয়েছে, তা এককথায় চমৎকার। এখানে প্রায় সময় দল বেঁধে লোকজন পিকনিক করতে আসে। খামারটিতে ফল-ফুলসহ অসংখ্য প্রজাতির গাছগাছালি রয়েছে। রাঙামাটি শহর থেকে স্পিডবোট ভাড়া করে এখানে আসা যায়। ভাড়া দেড় থেকে আড়াই হাজার টাকা। তবে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে ভাড়া ৮’শ থেকে হাজার টাকা।

ফুরোমোন
শহরের অল্প দূরে অবস্থিত ফুরামোন পাহাড়। এ পাহাড়ের চূড়ায় উঠে রাঙামাটি শহরের অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়। এর উচ্চতা এক হাজার ৫১৮ ফুট। ফুরামোন পাহাড় যেতে হলে শহরের মানিকছড়ির সাপছড়ি হয়ে যেতে হবে। এখানে রাজবন বিহারের ফুরামোনা শাখা নামে বৌদ্ধদের একটি মন্দির রয়েছে। ফুরামোন যেতে হলে প্রথমে অটোরিকশা ভাড়া করে সাপছড়ি পর্যন্ত গিয়ে এরপর হেঁটে যেতে হবে। এ জন্য অবশ্যই পাহাড়ে ওঠার অভ্যাস থাকতে হবে। আরেকটু আরামে যেতে চাইলে ফুরামোনের পাদদেশে নির্মিত রাস্তা দিয়েও যেতে পারেন। তবে ফুরামোন পাহাড়ে যাওয়ার আগে নিরাপত্তার বিষয়টি আগেই নিশ্চিত করতে হবে। কেননা, এলাকাটি খুবই নির্জন।

মোনঘর ও সুখী নীলগঞ্জ
রাঙামাটি শহর থেকে মাত্র পাঁচ কিলোমিটার দূরে রাঙাপানি এলাকায় চার একর পাহাড়ের উপর অবস্থিত মোনঘর শিশু সদন। প্রতিষ্ঠানটি স্থানীয় লোকজনের কাছে পার্বত্য চট্টগ্রামের শান্তি নিকেতন হিসেবে পরিচিত। ১৯৭৪ সালে পার্বত্য চট্টগ্রামের অনাথ ও দুস্থ শিশুদের আশ্রয় দিয়ে পড়ালেখার জন্য এটি প্রতিষ্ঠা করা হয়। মোনঘর শব্দের অর্থ পাহাড়ে জুম চাষের জন্য চাষিদের থাকার অস্থায়ী আশ্রয়স্থল। যতদিন পর্যন্ত না চাষিরা জুমের ধানের বীজ থেকে অন্যান্য ফলন মোনঘরে তুলতে পারবেন ততদিন পর্যন্ত সেখানে থেকে কাজ চালিয়ে যাবেন। দুস্থ ও অনাথ শিশুদের আশ্রয় দিয়ে তাদের মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই মোনঘর শিশু সদনের কাজ। গাছপালা ঘেরা ভবন, বৌদ্ধ মন্দিরসহ দেখার অনেক কিছু রয়েছে এখানে। তবে মোনঘর শিশু সদনের ভেতরে যেতে চাইলে আগে কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে। শহর থেকে অটোরিকশা ভাড়া করে এখানে আসা যাবে। হাতে সময় থাকলে এখান থেকে স্বল্প দূরত্বের হ্যাচারি ঘাট এলাকায় সবুজ বৃক্ষরাশি ঘেরা পুলিশ লাইনের সুখী নীলগঞ্জ, রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের তত্ত্বাবধানে নির্মিত বোটানিক্যাল গার্ডেন ও মিনি চিড়িয়াখানাও ঘুরে আসতে পারেন।

ডিসি বাংলো
রাঙামাটি শহরের জিরো পয়েন্টে কর্ণফুলী হ্রদের গা ঘেঁষে রাঙামাটি জেলা প্রশাসকের বাংলো। সংযোগ সড়ক ছাড়া বাংলোর তিনদিকেই ঘিরে রেখেছে হ্রদের বির্তীর্ণ জলরাশি। বাংলোর পাশে ছোট টিলার উপরে রয়েছে একটি বাতিঘর ও কোচপানা নামক ছাউনী, যা সেতু দ্বারা বাংলোর সঙ্গে সংযুক্ত। সেতু এবং ছাউনী থেকে পর্যটক ও দর্শনার্থীরা অকাতরে হ্রদের রূপ-সুধা অবগাহণ করতে পারে। রাঙামাটি শহরের যে কোনো স্থান হতে অটোরিকশাতেও এখানে আসা যায়। তবে বাংলো এলাকায় প্রবেশের জন্য অনুমতি আবশ্যক।


   উপজাতীয় যাদুঘর
রাঙামাটির প্রবেশ দ্বারেই দৃষ্টি কাড়ে উপজাতীয় যাদুঘর। ১৯৭৮ সালে যাত্রা শুরু এটির। ২০০৩ সালে নতুন ভবন নির্মিত হলে তা আরো সমৃদ্ধ হয়। এ যাদুঘরে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত জাতিসত্তাগুলোর ঐতিহ্যবাহী অলংকার, পোষাক-পরিচ্ছদ, বাদ্যযন্ত্র, ব্যবহার্য তৈজষপত্র, অস্ত্র-শস্ত্র, প্রাচীন মুদ্রা, প্রাচীন ধর্মীয় গ্রন্থ, পুঁতিপত্র, তৈলচিত্র ও উপজাতীয় জীবনধারার বিভিন্ন আলোকচিত্র রয়েছে।

Rangamati green valley restaurant  গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি



যেভাবে রাঙামাটিতে আসবেন
ঢাকা থেকে ইচ্ছে করলে সরাসরি রাঙামাটি আসতে পারেন। অথবা চট্টগ্রাম হয়েও আসা যায়। চট্টগ্রাম থেকে এর দূরত্ব মাত্র ৭০ কিলোমিটার। আর ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে রাঙামাটি প্রায় সাড়ে ৩শ কিলোমিটার। ঢাকার কমলাপুর থেকে এস আলম, শ্যামলী ও ইউনিকসহ বিভিন্ন পরিবহনে যাওয়া যায়।

এছাড়া চট্টগ্রাম নগরীর অক্সিজেন থেকে এক ঘণ্টা পরপর পাহাড়িকা বাস এবং প্রতি আধা ঘণ্টা পর বিরতিহীন বাস ছেড়ে যায় রাঙামাটির উদ্দেশে। ভাড়া পড়বে জনপ্রতি ১০০ থেকে ১৩০ টাকা। নগর থেকে রাঙামাটি যেতে সময় লাগবে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা।

** পর্যটক বরণে প্রস্তুত সমুদ্র শহর 

 সৌজন্যে: 

 গ্রীন ভ্যালী রেস্তোরা

আই সি আর শপিং কমপ্লেক্স,ফরেস্ট রোড.বনরুপা রাঙামাটি।

মুঠো ফোন: 01867929266,01867929255

Tuesday, September 8, 2015

Monday, September 7, 2015

rangamati green valley restaurant গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি



আপনার ভ্রমনে 100% দেশীয় খাবার এবং টাটকা খাবারের  নিশ্চয়তা নিয়ে 
রাঙামাটির বনরুপাতে অবস্থিত গ্রীন ভ্যালী রেস্তোরা।


রাঙামাটির পাহাড়ে, rangamati green valley restaurant গ্রীন ভ্যালী রেষ্টুরেন্ট রাঙ্গামাটি



                                            
       
         নৈসর্গিক সৌন্দর্যের এক অপার লীলাভূমি রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা। এখানে পাহাড়ের কোল ঘেঁসে ঘুমিয়ে থাকে শান্ত জলের হ্রদ। সীমানার ওপাড়ে নীল আকাশ মিতালী করে হ্রদের সাথে, চুমু খায় পাহাড়ের বুকে। এখানে চলে পাহাড় নদী আর হ্রদের এক অপূর্ব মিলনমেলা। চারিপাশ যেন পটুয়ার পটে আঁকা কোন জল রঙের ছবি। কোন উপমাই যথেষ্ট নয় যতটা হলে বোঝানোয় যায় রাঙ্গামাটির অপরূপ সৌন্দর্য। এখানকার প্রতিটি পরতে পরতে লুকিয়ে আছে অদেখা এক ভূবন যেখান আপনার জন্য অপেক্ষা করছে নয়ানাভিরাম দৃশ্যপট।

রাঙ্গামাটিতে ভ্রমন করার জন্য রয়েছে অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান। এর মধ্যে কাপ্তাই লেক, পর্যটন মোটেল, ডিসি বাংলো, ঝুলন্ত ব্রিজ, পেদা টিংটিং, সুবলং ঝর্না, রাজবাড়ি, রাজবন বিহার, উপজাতীয় জাদুঘর, কাপ্তাই হাইড্রো ইলেক্ট্রিক প্রজেক্ট, কাপ্তাই জাতীয় উদ্যান ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।

======================
ভ্রমণে আপনার খাবার এবং সর্বোচ্চ মান নিশ্চিত করতে যোগাযোগ করুন
 I.C.R Shoping Plaza, Forrest Road, Banorupa, Rangamati.
 Phone:: 01867929255 , 01867929266
===================